২২ টি ঘি এর উপকারিতা সবার জন্য
১.স্মৃতিশক্তি বাড়ায়/ব্রেন টনিক হিসেবে কাজ করে: নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি এর কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২.কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৩.ওজন কমায় ও এনার্জি বাড়ায়: ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব দ্রুত এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। আমাদের শরীরে ঘি এর উপকারিতা অনেক। এর ফলে ওজনও কমে।
৪.হজম ক্ষমতা বাড়ায়: ঘিতে রয়েছে প্রচু বাটাইরিক অ্যাসিড, যা আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
ঘি এর উপকারিতা |
৫.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায়, ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি এর বৈশিষ্ঠ্য হলো নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
৬.ক্ষুধা কমায়: ঘিতে ওমেগা-ত্রি ফ্য়াটি অ্যাসিড থাকায় এটি ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়। ফলে ওজন হ্রাসের পথ প্রশস্ত হয়। অন্যমতে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।(৪) স্মৃতিশক্তি বাড়ায়/ব্রেন টনিক হিসেবে কাজ করে: নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি এর কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৭.কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
আরো পড়ুন
৮.ওজন কমায় ও এনার্জি বাড়ায়: ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব দ্রুত এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। আমাদের শরীরে ঘি এর উপকারিতা অনেক। এর ফলে ওজনও কমে।
ঘি এর উপকারিতা |
৯.হজম ক্ষমতা বাড়ায়: ঘিতে রয়েছে প্রচু বাটাইরিক অ্যাসিড, যা আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
১০.স্ফুটনাঙ্ক: ঘি এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত খাঁটি ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
আরো পড়ুন: নিম পাতার উপকারিতা জানলে আপনি অবাক হবেন
১১.কোষ্ঠকাঠিন্য: ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে ন্যাচারাল লুব্রিকেটিং, যা এক ধরনের পিচ্ছিল উপদান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন, তারা এক কাপ দুধের মধ্যে এক চামচ ঘি মিশিয়ে কিছুক্ষণ চুলার ওপর রাখুন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এটি পান করুন।
১২.স্বাদ: সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ঘি এর উপকারিতা রয়েছে অনেক।
১৩.ভিটামিন: ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
১৪.পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ঘি দিয়ে রান্না করলে ঘিয়ের মধ্যে থাকা ফ্যাট দ্রবীভূত হতে পারে, এমন ভিটামিনগুলো শরীরের উপযোগী হয়ে খাবারে মিশে যায়।
১৫.ঘিয়ের স্মোক পয়েন্ট ৪৮৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট। অর্থাৎ রান্না করার সময় ঘিয়ের রাসায়নিক গঠন দ্রুত ভেঙে গিয়ে ক্ষতিকর রাসায়নিক তৈরি হয় না।
১৬.রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। এক চামচ ঘি নিয়ে আপনার চোখের চারপাশে মাখুন। এবার সারা মুখে আলতো করে লাগিয়ে নিন। আই ক্রিমের পাশাপাশি এটি ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করবে। বিশেষ করে ত্বকে শুষ্কতা দূর করতে এটি উপকারী।
১৭.বিশেষ কোনো কারণে কিংবা বিনা কারণে খুব রেগে গেছেন। গ্লাস ভাঙে কিংবা কুটিকুটি করে কাগজ ছিঁড়েও কাজ হচ্ছে না। হাতে একটু ঘি নিয়ে নাকে লাগান। এবার স্বাভাবিকভাবে নিশ্বাস নিন। দেখবেন এর সুগন্ধটা আপনার মন আর মস্তিষ্ককে বশে এনে ফেলেছে। আর রাগের বিষয়টি- ততক্ষণে ভুলে গেছেন আপনি।
১৮.মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমায়: ঘি লিনলিয়েক এসিড সমৃদ্ধ। এটি এক প্রকার ফ্যাটি এসিড যা প্লাককে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হার্টের বিভিন্ন রোগ দূর করে।
১৯.কোষ্ঠকাঠিন্যে: যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
২০.মানসিক বিষক্রিয়াগত মাথাব্যথা মুছে ফেলে: গবেষণায় দেখা যায়, নেতিবাচক আবেগের একটি রাসায়নিক রচনা রয়েছে এবং তা হলো এইসব রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে। ঘি একটি সুস্থ চর্বি যা এই আবেগ পোষণ করে না। এর পরিবর্তে এটি তাদের খুঁজে ফ্লাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২১.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায়, ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি এর বৈশিষ্ঠ্য হলো নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। ঘি এর উপকারিতা রয়েছে অনেক। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
২২.ক্ষুধা কমায়: ঘিতে ওমেগা-ত্রি ফ্য়াটি অ্যাসিড থাকায় এটি ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়। ফলে ওজন হ্রাসের পথ প্রশস্ত হয়। অন্যমতে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
- রসুনের উপকারিতা
- মধুর উপকারিতা
- মেথির উপকারিতা
- আদার উপকারিতা
- নিম পাতার উপকারিতা
- বাচ্চাদের কিসমিস খাওয়ার সঠিক নিয়ম
- কিসমিসের উপকারিতা
- কালোজিরার উপকারিতা
- অশ্বগন্ধার উপকারিতা
- খেজুরের উপকারিতা
0 মন্তব্যসমূহ